• Tue. Nov 28th, 2023

Islam

Easy Arabic Alphabet Letters learning

Learn Arabic alphabet letters for the Quran reading. There are 28 Arabic letters. But you have to know the different form of each letter. These letters vary in shape depending on their position within a word. Letters can exhibit up to four distinct forms corresponding to an initial, medial (middle), final, or isolated position. The Arabic letter form are as follows:

Click Here More

১/ আপনার দুর্বলতাকে শক্তিতে পরিণত করার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ্ তা’আলা-ই রাখেন। তাই তাঁর কাছেই প্রার্থনা করুন। -[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

২/ নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা তাঁকে নিরবে ডেকে যাওয়া বান্দাদের হতাশ করেন না। -[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৩/ কখনো কখনো মানুষ আপনাকে বয়কট করবে, দূরে সরিয়ে দিবে, তবে এগুলোকে পার্সোনালি নিয়ে ভেঙ্গে পড়বেন না। কারণ আল্লাহ সুবহানাহু তা’আলা হয়তো ওদের দিক থেকে দূরে সরিয়ে তাঁর নিজের দিকেই আপনাকে ডাকছেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৪/ কথা বলা যদি রূপা হয় তবে নীরব থাকা হচ্ছে সোনা। – [লুকমান (আ:)]

৫/ আল্লাহর কাছে আপনি প্রার্থনা করা বন্ধ করে দিলে তিনি রাগান্বিত হন। অথচ আদম সন্তানের কাছে কিছু প্রার্থনা করলে সে রেগে যায়। – [ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ)]

৬/ যে বিষয়ে মনে খটকা লাগে সে বিষয়টা যতোটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭/ এমন কারো সঙ্গী হোন যে আপনাকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৮/ যদি কেউ আপনার প্রভুর আনুগত্য পছন্দ না করে তবে আপনারও তাকে পছন্দ করার কোন যুক্তি নেই। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৯/ যখন পৃথিবীর কেউ আপনাকে বুঝতে চেষ্টা করে না, তখন এতটুকু মনে রাখুন আল্লাহ্ আপনাকে বুঝেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১০/ নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখতে প্রতিটা বিষয়ে আল্লাহর উপর ভরসা করুন। কেননা আপনার জন্য কোনটি কল্যাণকর তা তিনিই ভালো জানেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১১/ যখন আপনি কুরআন তিলাওয়াত করেন তখন মনে করবেন আপনি আল্লাহর সাথে কথোপকথন করছেন এবং তিনি সরাসরি আপনাকে বলছেন। – [ইমাম ইবনুল কায়্যিম (রহ)]

১২/ আপনি যদি চান আল্লাহ্ আপনার সবগুলো পছন্দনীয় কাজ গ্রহণ করুন, তাহলে আপনি আল্লাহর পছন্দনীয় কাজগুলোই করতে থাকুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১৩/ দ্বীন ও দুনিয়া একসাথে অর্জন করতে কুরআন ও সুন্নাহ্ ব্যতীত অন্য কোন পথ নেই। যদিও মনে হবে দুনিয়া অপূর্ণই থেকে যাচ্ছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১৪/ অন্যকে দাওয়াত দিতে গিয়ে নিজেকে ভুলে যাবেন না। কারণ পরিবর্তন নিজেকে দিয়েই শুরু করতে হয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১৫/ মানুষের খারাপ দিক খোঁজা বন্ধ করুন৷ তাদের ভুলগুলো সহজভাবে গ্রহণ করুন৷ তাদের সাথে ধৈর্যশীল হোন৷ পরিষ্কার একটি হৃদয়ের জন্য সংগ্রাম করুন এবং তাদের ভেতরের ভালটা দেখুন৷ – [শাইখ মুফতি ইসমাইল মেঙ্ক]

১৬/ সর্বশক্তিমান কখনোই ঐ ব্যক্তির ভুল প্রকাশ করবেন না যে মানুষের সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকে। তাই অন্যের পাপ প্রকাশ করা বন্ধ করুন। -[শাইখ মুফতি ইসমাইল মেঙ্ক]

১৭/ আমাদের জীবনে করা বড় ভুল কখনও কখনও আমাদেরকে পরিবর্তন করে দেয় সবচেয়ে ভালো মানুষে। – [শাইখ মুফতি ইসমাইল মেঙ্ক]

১৮/ মাঝে মাঝে দুঃখের দ্বারা আমারা এমনভাবে দগ্ধ হই যে আমারা ভুলেই যাই এমন অনেক বিষয়, যা আমাদের সুখী করতে পারে। কিছু সময় নিয়ে সেগুলো সম্পর্কে চিন্তা করুন। -[শাইখ মুফতি ইসমাইল মেঙ্ক]

১৯/ সন্ত্রাসবাদ কখনোই কোন ধর্মীয় অধিকার নয়। আর ইসলাম সবসময়ই সাধারণ মানুষ হত্যাকে ঘৃণা করে। তাই কেউ চাইলেই এসব হত্যাকান্ডকে ইসলামাইজ করতে পারে না। -[ডা. জাকির নায়িক]

২০/ আপনার পাপগুলো আল্লাহর দয়া থেকে বড় নয়। -[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

২১/ আপনি যদি আপনার মূল্য সঠিকভাবে বুঝতেন, তাহলে কখনো ইচ্ছাকৃতভাবে পাপ কর্মে লিপ্ত হতেন না । – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

২২/ সত্যিকার বন্ধুরাই জান্নাতে (একে অপরের) প্রতিবেশী হতে চায়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

২৩/ সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ? সে কী হারালো যে আল্লাহকে পেলো? – [ইবনু আতা’আল্লাহ আল ইসকান্দারি (রাহিমাহুল্লাহ)]

২৪/ আপনি যদি ইসলামকে চর্চা না করেন, দয়াকরে ইসলাম সম্পর্কে কিছু বলতে আসবেন না! -[ডা: জাকির নায়িক]

২৫/ যদি শরীর প্রদর্শনই (বেপর্দাই) হয় আধুনিকতা, তাহলে পশুরাই সবচেয়ে বেশি আধুনিক! -[ডা: জাকির নায়িক]

২৬/ নারী-পুরুষের জৈবিক ভালোবাসাকে প্রমোট করতে হয় না। এটা এমনিতেই (সৃষ্টিগতভাবে) প্রমোটেড। এটাকে বরং কন্ট্রোল করতে হয়। – [ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)]

২৭/ সেক্যুলাররা যৌনতাকে প্রমোট করে, আর ইসলাম কন্ট্রোল করতে বলে। উভয়টার ফল ও পরিণতি সবার সামনে পরিস্কার। – [শাইখ আহমাদুল্লাহ]

২৮/ লোকের প্রশংসায় আনন্দিত হতে এবং লোকের নিন্দায় দুঃখিত হতে আপনার অন্তরকে প্রশ্রয় দেবেন না। – [ইমাম আবু হামিদ আল-গাজ্জালী (রাহিমাহুল্লাহ)]

২৯/ কখনো কখনো আল্লাহ তা’আলা আমাদের ভোগান্তিতে ফেলেন শুধু এজন্যই যে আমরা যেন তাকে স্মরণ করি। -[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৩০/ আল্লাহকে ভয় করো, কেননা যে তাকে ভয় করে সে কখনো একাকীত্ব অনুভব করে না। – [উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু)]

৩১/ আল্লাহর প্রতি আপনার ভালোবাসা যতই বৃদ্ধি পেতে থাকবে, দুনিয়ার প্রতি আপনার ভালোবাসা ততোই কমতে থাকবে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৩২/ তারা আমাদের ভাই-বোনদের মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে দমিয়ে রাখতে চায়, অথচ আমাদের পেছনে রয়েছে বদর, খন্দক, তাবুকের মতো শত শত স্মৃতি। – [কবি আল মাহমুদ]

৩৩/ দুনিয়া অর্জন নয়, দুনিয়া বিমুখীতাতেই রয়েছে দেহ ও মনের প্রশান্তি। – [উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)]

৩৪/ সেই ব্যক্তিই অভিশপ্ত যে মরে যায় অথচ তার খারাপ কাজগুলো পৃথিবীতে রয়ে যায়। — [আবু বকর (রাদিয়াল্লাহু আনহু)]

৩৫/ যে বিপদ-আপদ ও মুসিবত আপনাকে আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে দেয়, তা সেই রাহমাতের চাইতে উত্তম যা আপনাকে আল্লাহর স্মরণ থেকে বিমুখ করে দেয়। -[ ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ)]

৩৬/ যখন তুমি দেখবে, নামাজের মধ্যে তোমার অন্তর উপস্থিত থাকছে না, তখন বুঝে নেবে, এটা ইমানের দূর্বলতার কারণ। কঠোর পরিশ্রম করো নিজের ঈমানকে মজবুত করার জন্য। -[ইমাম ইবনু কুদামাহ আল মাকদিসি (রহ.)]

৩৭/ আসক্তের মতো ভালবাসবেন না, ধ্বংসাত্মকভাবে কাউকে ঘৃণা করবেন না। – [উমার ইবনুল খাত্তাব ( রাঃ)]

৩৮/ এমন দু’টি নিয়ামত আছে, যে দু’টোতে অধিকাংশ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। তা হচ্ছে, সুস্থতা আর অবসর। – [মুহাম্মাদ (সা)]

৩৯/ পৃথিবীর জীবনটা তিনটি দিনের– গতকালের দিনটিতে যা করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে সেটি চলে গেছে; আগামীকালের দিনটিতে হয়ত আপনি না-ও পৌছতে পারেন; কিন্তু আজকের দিনটি আপনার জন্য সুতরাং যা করার আজই করে নিন। -[ইমাম আল-হাসান আল-বাসরী (রহ)]

৪০/ তাওহীদ হলো সমস্ত দোয়া, সমস্ত কান্নাকাটি, সাহায্য চেয়ে সমস্ত আবেদন, সমস্ত আশা এবং সকল কল্যাণের আগমন ও সকল ক্ষতি নিবারণের জন্য প্রার্থনা অন্য কেউ নয় বরং কেবলই আল্লাহর উদ্দেশ্যে হতে হবে। – [ইমাম মুহাম্মাদ আলী আশ-শাওকানী (আল দূর আল-নাদিদ)]

৪১/ এখনকার তরুণদের সমস্যা হলো, তারা যখনই নতুন কিছু শিখে তখনই মনে করে তারা সব জেনে ফেলেছে।” – [মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দিন আল-আলবানি (রাহিমাহুল্লাহ)(সিলসিলাত-উল-হুদা ওয়ান-নূর, পৃ ৮৬১)]

৪২/ আপনি যেদিন উপলব্ধি করবেন ইসলামের জন্য কী বিশাল পরিমাণ কাজ করা প্রয়োজন অথচ হাতে কতটা কম সময় রয়েছে, সেদিন বুঝতে পারবেন ছুটির দিন কাটানোর মতো কোন সময় নেই। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৪৩/ নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি একাই একটি শহর দখল করে ফেলে তার চেয়েও শক্তিশালী সেই ব্যক্তি যে নিজের কামনাকে জয় করে। – [সুলাইমান বিন দাউদ (হিলইয়াহ আল-আউলিয়া, ৬/১৭০৭)]

৪৪/ যে স্থানে থাকা আল্লাহ নিষিদ্ধ করেছেন সেখানে আপনার উপস্থিতি এবং যেখানে থাকতে আল্লাহ আদেশ করেছেন সেখানে আপনার অনুপস্থিতির ব্যাপারে সাবধান হোন। -[আবু হাজিম (আল-হিলইয়াহ, ৩/২৩৪)]

৪৫/ তাঁর (আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার) পক্ষ থেকে আসা প্রতিটি শাস্তিই সম্পূর্ণরূপে ন্যায়বিচার এবং তাঁর পক্ষ থেকে আসা প্রতিটি কল্যাণ পরিপূর্ণভাবে তার দয়া (রাহমাত)। – [ইমাম ইবনে তাইমিয়া (মাজমু’ ফাতাওয়া, ১০/৮৫)]

৪৬/ কোন কিছুকে সংশোধন করতে আমার এত বেশি সংগ্রাম করতে হয়নি, আমার আত্মাকে বশ করতে আমার যত বেশি কঠিন লেগেছে ; কখনো আমি জয়ী হই, কখনো হই পরাজিত। – [ইমাম সুফিয়ান আস-সাওরি (বায়োগ্রাফি অফ সুফিয়ান আস-সাওরি : সালাহউদ্দিন ইবন আলী ইবনে আবদুল-মাউজুদ, পৃ ৮৬)]

৪৭/ নিশ্চয়ই একজন লোকের কোন কাজ ছাড়া অযথা বসে থাকা দেখতে আমি ঘৃণা করি, যখন সে দুনিয়ার জীবনের জন্য কোন কাজ করছে না, এমনকি আখিরাতের জন্যও কিছু করছে না। – [আবদুল্লাহ ইবনে মাস’উদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু)]

৪৮/ আজ আপনি যে ছেলে/মেয়েটার সাথে হারাম সম্পর্কে লিপ্ত আছেন বিচারদিবসে সে-ই আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৪৯/ কেউ আপনার থেকে দূরে চলে যাওয়াতে অধিক চিন্তিত হবেন না। কারণ তা আল্লাহরই পরিকল্পনা ছিল। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫০/ ভালোবাসা ও দয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিষয়। আর তা বিবাহিত জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খুব ফুটে উঠে। তারা একে অপরকে ভালোবাসে, দয়া করে এবং নিরাপত্তা দেয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫১/ মুসলিম হওয়া মানে আপনার কোন সমস্যা থাকবেনা এমনটা নয়। তবে আপনার সাথে থাকবে সকল সমস্যার সমাধান দেওয়ার একমাত্র উৎস আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা’আলা। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫২/ দুঃখজনক কোন বিষয়ে আমাদেরকে সহজে মানিয়ে নিতে বিষয়টিকে এমনভাবে গ্রহণ করতে হবে যে, আল্লাহ্ তা’আলা আমাকে মানসিকভাবে দৃঢ় করতেই এমনটা করেছেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৩/ আজ আপনি যে ছেলে/মেয়েটার সাথে হারাম সম্পর্কে লিপ্ত আছেন বিচারদিবসে সে-ই আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৪/ কেউ আপনার থেকে দূরে চলে যাওয়াতে অধিক চিন্তিত হবেন না। কারণ তা আল্লাহরই পরিকল্পনা ছিল। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৫/ ভালোবাসা ও দয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিষয়। আর তা বিবাহিত জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খুব ফুটে উঠে। তারা একে অপরকে ভালোবাসে, দয়া করে এবং নিরাপত্তা দেয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৬/ একজন মুসলিম স্বামীর প্রথম কর্তব্য হলো তার স্ত্রীকে ইসলামিক পথের নির্দেশনা দেয়া। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৭/ আপনি যদি চান আল্লাহ্ আপনার সবগুলো পছন্দনীয় কাজ গ্রহণ করুন, তাহলে আপনি আল্লাহর পছন্দনীয় কাজগুলোই করতে থাকুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৮/ দ্বীন ও দুনিয়া একসাথে অর্জন করতে কুরআন ও সুন্নাহ্ ব্যতীত অন্য কোন পথ নেই। যদিও মনে হবে দুনিয়া অপূর্ণই থেকে যাচ্ছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৯/ অন্যকে দাওয়াত দিতে গিয়ে নিজেকে ভুলে যাবেন না। কারণ পরিবর্তন নিজেকে দিয়েই শুরু করতে হয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬০/ আমরা যা শিখছি তা যদি আমাদের বিশ্বাসের উপর কোন প্রভাব ফেলতে না পারে, আমাদেরকে আল্লাহর কাছাকাছি নিয়ে যেতে না পারে, আমাদের বিশ্বাসকে আরো মজবুত করতে না পারে, তাহলে এর অর্থ হচ্ছে আমাদের উদ্দেশ্যে কিংবা নিয়্যাতে ভুল আছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬১/ আমরা কখনোই এতোটা ব্যস্ত নই যে আমাদেরকে সালাত ছেড়ে দিতে হবে। এটা কেবল আমদের গুরুত্বের উপর নির্ভর করে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬২/ আমাদের কাজগুলোর মধ্যে ভালো কাজের আদেশ ও মন্দ কাজের নিষেধগুলোই উত্তম ও প্রশংসাযোগ্য। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৩/ স্বচ্ছ হৃদয় হচ্ছে অন্যকে ক্ষমা করতে পারা হৃদয়। তাই অন্যকে ক্ষমা করুন এবং কারো ক্ষতি করার ইচ্ছা পরিহার করুন। আর তা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৪/ আপনার বন্ধুরাই কিন্তু আপনার জানাজার সালাতে প্রথম কাতারে দাঁড়াবে। তাই এখন থেকেই বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক হোন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৫/ অন্যের সম্পদের প্রতি কখনো লোভ করতে যাবেন না। হয়তো এটা তার জন্য পরীক্ষা। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৬/ সৌভাগ্যবান বাবা-মা তারাই যাদের অনুপস্থিতিতেও তাদের জন্য সন্তানেরা দু’আ করে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৭/ আপনার দুর্বলতাকে শক্তিতে পরিণত করার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ্ তা’আলা-ই রাখেন। তাই তাঁর কাছেই প্রার্থনা করুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৮/ আপনি যদি আজ থেকেও চিন্তা করেন যে আপনার সকল কর্ম আল্লাহ্ তা’আলা দেখছেন, তবে দেখবেন আপনার জীবনে একটু একটু করে হলেও অনেক উন্নতি হচ্ছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৯/ একাকীত্ব সবসময়ই একটু বিরক্তিকর মনে হয়। তবে যে তাঁর প্রভুর (আল্লাহর) আনুগত্য করে সে কখনো একাকীত্ব অনুভব করে না। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭০/ আল্লাহর দয়া নিয়ে কখনোই সন্দেহ প্রকাশ করবেন না। তিনি এক নিমিষেই যেকোন বিপদ থেকে আমাদেরকে মুক্তি দিতে পারেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭১/ আপনার জন্য সবচেয়ে উত্তম স্থান হলো কারো দোয়ায় আপনি উপস্থিত থাকতে পারা। কারণ সে আপনার ব্যাপারে আল্লাহর সাথে কথা বলছে, আর আল্লাহ্ হলো সর্বোত্তম শ্রবণকারী। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭২/ সফল লোকদের ঠোটে যে দুটি জিনিস সবসময়ই থাকে তা হলো- হাসি ও নীরবতা। কারণ এক টুকরো হাসি অনেক সমস্যার সমাধান করে দেয়, আবার একটু নীরবতা অনেক সমস্যা থেকে বাঁচিয়ে দেয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭৩/ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করতে গিয়ে আমরা কখনোই দরিদ্র হয়ে যাবো না। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭৪/ যেখানে আল্লাহ্ তা’আলা থামিয়ে দিয়েছেন সেখানে কারো প্রশ্ন থাকা উচিত নয়। আর এটাই আনুগত্য। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭৫/ আল্লাহর দ্বীন মেনে চলার মধ্যেই আল্লাহর প্রতি আপনার ভালোবাসা প্রমাণ হবে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭৬/ সে কিছুই হারায়নি যে তার সবকিছু আল্লাহর কাছে সমর্পণ করেছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭৭/ কি চমৎকার একটি সম্পর্ক- আমরা আল্লাহ্ তা’আলা কে স্মরণ করলে তিনিও আমাদের স্মরণ করেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭৮/ আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা’আলার বিশেষ একটি নিয়ামত হচ্ছে- মাঝেমাঝে তিনি আমাদেরকে এমন পরিস্থিতিতে ফেলেন যা আমাদেরকে তাঁর নিকটবর্তী করে দেয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৭৯/ জীবনটা একটি যুদ্ধক্ষেত্র, যেখানে জান্নাত অর্জন করাই মূল লক্ষ্য। তাই আপনার চিরশত্রু শয়তানের বিরুদ্ধে অবিরাম লড়াই করে চলুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৮০/ আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা’আলার সাহায্য সবসময়ই আমাদের সাথে ছিল, আছে এবং থাকবে। প্রয়োজন শুধু চেয়ে নেয়ার যোগ্যতা অর্জন করা। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৮১/ যে কথা ভেবে আমার অন্তর প্রশান্ত হয়, তা হলো আমার জন্য যা নির্ধারিত আছে তা কখনো আমাকে ছেড়ে যাবে না এবং যা কিছু আমার পাওয়া হয়না তা কখনো আমার জন্য নির্ধারিত ছিলো না। – [ইমাম শাফিঈ (রহ)]

৮২/ মরীচিকা পৃথিবী, মিছে সব মায়া। কেউ কাউকে মনে রাখে না। মনে রাখে ততক্ষণ যতক্ষণ প্রয়োজন। কবরে রেখে আসার পর সবাই ধীরে ধীরে ভুলে যায়। – [শাহাদাৎ হুসাইন খান ফয়সাল (রহ.)]

৮৩/ তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম যে কুরআন শিখে এবং শিক্ষা দেয়। – [মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম]

৮৪/ মুনাফিকের কথা তার কাজের উল্টো, আর তার গোপনীয়তা তার প্রকাশের বিপরীত। – [ইমাম ইবনে জারীর (রহ:)]

৮৫/ সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ। – [হযরত আলী (রাঃ)]

৮৬/ নারী যে বয়সেরই হোক, সে পছন্দ করে তার সাথে শিশু সুলভ আচরণ করা হোক। — [ড. আয়েয আল ক্বারনী]

৮৭/ ভালো কথা বলো, নয়তো চুপ থাকো। -[মুহাম্মাদ (সা)]

৮৮/ যে গীবাত করলো সে যেন মৃত ভাইয়ের গোশত খেলো। -[মুহাম্মদ (সা)]

৮৯/ আপনি যদি ন্যায় বিচারে বিশ্বাসী হোন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আখিরাতকে বিশ্বাস করতে হবে। কারণ, কেবলমাত্র এই দুনিয়াটা ন্যায় বিচারের ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়। – [উস্তাদ নোমান আলী খান]

৯০/ তোমাদের যত বড় বড় পিএইচডি ডিগ্রি আর সার্টিফিকেট থাকুক না কেন, যদি আল্লাহ্ ও তার রাসুলের(সাঃ) সাথে তোমাদের সম্পর্ক না থাকে তাহলে তোমরা মূর্খ, মূর্খ। – [ভাষাবিদ ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ]

৯১/ নামাজ পড়, রোজা রাখ, কলমা পড় ভাই,তোর আখেরের কাজ করে নে সময় যে আর নাই। -[কবি কাজী নজরুল ইসলাম]

৯২/ ধৈর্য্য এমন একটি জিনিস যার সারা শরীরে কাঁটা কিন্তু তার ফলটা খুব মিষ্টি। -[সংগৃহীত]

৯৩/ তিন জিনিসের ভরসা দাও ছাড়ি – নদীর তীরে বাড়ি, ব্রেক ছাড়া গাড়ি, পর্দা ছাড়া নারী। -[সংগৃহীত]

৯৪/ মানুষের কিসের এতো অহংকার যার জন্ম এক ফোঁটা রক্তে, আর শেষ মৃত্তিকায়। -[সংগৃহীত]

৯৫/ ভূমিকম্প কিংবা ঘূর্ণিঝড়কে ভয় না পেয়ে এদের স্রষ্টাকে ভয় করো। -[সংগৃহীত]

৯৬/ তুমি রাস্ত পারি দিবে গাড়ি দিয়ে, নদী পারি দিবে নৌকা দিয়ে, আকাশ পারি দিবে বিমান দিয়ে; একবারও কি ভেবে দেখেছো পুলসিরাত পারি দিবে কি দিয়ে। -[সংগৃহীত]

৯৭/ যেকোন পরিস্থিতিতে সত্যকে মেনে নেয়ার মানসিকতা থাকাই প্রকৃত বীরের বৈশিষ্ট্য। -[সংগৃহীত]

৯৮/ মৃত্যুকে ভয় পাওয়া মানে তাকে ভুলে থাকা নয়, বরং এর জন্য প্রস্তুতি নেয়। -[সংগৃহীত]

৯৯/ একজন হিজাবী নারী ঝিনুকের ভিতরে লুকায়িত মুক্তোর ন্যায়। -[সংগৃহীত]

১০০/ রাত পোহাবার কতো দেরি, পাঞ্জেরী? -[কবি ফররুখ আহমদ]

******* রাসুলুল্লাহ (সাঃ)এর গুরুত্বপুর্ণ একটা হাদিস, হাদিসটি পড়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারবেন না। ********

আমাদের প্রিয় নবীজী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর

একজন কালো সাহাবি ছিলো ,সকল সাহাবির মধ্যে সেই

বেশি কালো , কিন্তু নবীজী(সাঃ)এর ভালোবাসায় সর্বদা

জীবন দিতে প্রস্তুত , সেও শাহসি সাহাবির মধ্যে একজন ,

প্রিয় নবীজি(সাঃ) তাকে অনেক ভালো বাসতেন তাকে ।

_____ একদিন নবীজী(সাঃ) বললো , কালো সাহাবিকে

তুমি সারাক্ষণ আমার সাথেই থাক, তাই তোমার কাছে আমি কিছু

জানতে চাই, নবীজী(সাঃ)এর কাছে মাথা নিছু করে কালো

সাহাবি বলল , হুজুর আমার জান হাজির আপনি শুধু বলুন কি জানতে

চান , নবীজী বলল তোমার বিয়ের সময় হয়েছে , তুমি

কি তার জন্য প্রস্তুত ।

কালো সাহাবি মাথা নেরে বলল , হুজুর আমি যে এত কালো

আমার কাছে কে মেয়ে বিয়ে দেবে , নবীজী(সাঃ)

বলল তুমি বিয়ে করবে কিনা বল তোমার জন্য আমি মেয়ে

দেখবো , কথাটি শুনে কালো সাহাবি খুশিতে কেঁদে

পেলল , হুজুর আপনি আমার জন্য মেয়ে দেখবেন , এর

চেয়ে আমার কাছে বড় আর কি হতে পারে,আমি রাজি। ।

নবীজী(সাঃ) একটি পত্র লিখে কালো সাহাবির হাতে দিয়ে

বললেন এই পত্রটি মদিনার বড় বাড়িতে গিয়ে , মালিকের

হাতে দিয়ে উত্তর জেনে তার পরে আসবে , কালো

সাহাবি জানে না এর ভিতরে কি লেখা আছে , নবীজী

(সাঃ)এর কথা অনুযায়ী পত্র খানি নিয়ে মদিনার বড় বাড়ির

মালিকের হাতে দিল । নবীজী(সাঃ)এর কথা শুনে তারাতারি

পত্রটি খোলে পেলল, এর মধ্যে লেখা আছে

__________

আসছালামুয়ালাইকুম আমি হযরত মোহাম্মদ সাঃ আপনার কাছে

আমার কালো সাহাবির জন্য আপনার মেয়ের বিয়ের

প্রস্তাব দিলাম । আশা করি আমার প্রস্তাব আপনি গ্রহণ

করবেন এবং আমার কালো সাহাবির সাথে আপনার সুন্দরী

মেয়ের বিবাহ দিবেন ,

___________ ইতি হযরত মোহাম্মদ(সাঃ)

বড় বাড়ির মালিক নবীজী(সাঃ)এর কথা শুনে কেঁদে

ফেললো , আমার এক মাত্র মেয়ে , মদিনায় যাকে হুরে

মদিনা বলে চিনে______

( কিতাবে আছে মেয়েটি এত সুন্দর যার কারনে সবাই

তাকে হুরে মদিনা বলে ডাকতো)_______

এখন আমি কি করি নবীজী (সাঃ)বলেছে আনন্দের কথা

কিন্তু ছেলেটি যে অনেক কালো , বিভিন্ন চিন্তায় মালিক

চিন্তিত , কালো সাহাবি বলল নবীজী(সাঃ) কি লিখেছেন ,

আমাকে বলেছেন উত্তর নিয়ে যেতে , মালিক বলল

নবীজী (সাঃ)বলেছেন তোমার সাথে আমার মেয়ে

হুরকে বিয়ে দেওয়ার জন্য বাবা তুমি এখন যাও, নবীজী

(সাঃ)কে বলিয় আমি আমার মেয়ের সাথে পরামর্শ করে

খবর পাঠিয়ে দেব , নবীজী(সাঃ)এর কালো সাহাবি মন

খারাপ করে ফিরে যাচ্ছে । এমন সময় ঐ মেয়েটি দৌড়ে

এসে বলল বাবা দেখলাম একটি লোক এলে হাসিমুখে ,

কিন্তু যাওয়ার সময় মন খারাপ করে যাচ্ছে কারন কি????

বাবা মেয়ের কাছে সব খুলে বললো , কথাটা শুনে

মেয়েটি খুশিতে আত্মা হারা হয়ে বলল বাবা কি বলেছেন ,

নবীজী (সাঃ) পত্র লিখেছেন আমার বিয়ার প্রস্তাব এর

জন্য , আর আপনি ফিরিয়ে দিলেন বাবা ঐ সাহাবি নবীজী

(সাঃ)এর কাছে পৌছার আগেই তাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসুন , না

হয় যে আল্লাহর কাছে আমরা অপরাধী হয়ে যাবো । বাবা

নবীজী (সাঃ)পত্র লিখেছেন , এতে মনে হয় মদিনার

সব চেয়ে মূল্যবান ও সূ ভাগ্যবান মেয়ে আমি , মেয়ের

মুখে কথাটি শুনে বাবা আলহাদুলিল্লা বলে ঐ সাহাবি কে

ফিরিয়ে নিয়ে এল, বলল তুমি যে আমার মেয়েকে বিয়ে

করবে , দেন মহর হিসেবে কি দেবে… ???

কালো সাহাবি বল্ল আমার কাছে নবীজী(সাঃ)এর

ভালোবাসা ছাড়া আর কিছুই নেই , ঐ মেয়েটি বল্ল বাবা

আপনারতো অনেক টাকা আজ নবীজী(সাঃ)এর

ভালোবাসায় কিছু টাকা দেনমহরের জন্য ওকে দিয়ে দিন ,

মালিক আরো বল্ল বিয়ে যে করবে , কিছু কেনা কাটা

করেছ , আমার মেয়েকে সাজানোর জন্য , কালো

সাহাবির উত্তর আমার কাছে কোন টাকা নেই , ঐ মেয়েটি

বল্ল বাবা , নবীজী(সাঃ)এর ভালোবাসার খাতিরে বিয়ের

কেনা কাটার জন্য ও কিছু টাকা দিয়ে দিন ।

অবশেষে মদিনার বড় মালিক নবীজী(সাঃ)এর ভালোবাসার

খাতিরে , কালো সাহাবির হাতে কিছু টাকা দিয়ে বল্ল যাও

বিয়ের বাজার করে নিয়ে আসো , আজকের ভিতরে

আমি নবীজী(সাঃ)এর কথায় আমার সুন্দরী মেয়ের

সাথে তোমার বিয়ে দেব ।

নবীজী(সাঃ)এর কালো সাহাবি মনের আনন্দে বিয়ের

বাজার করতে রওনা হলো , বাজারে গিয়ে কিছু কেনা কাটাও

করে , হঠাৎ দেখে মানুষের দৌড়া দৌড়ি , কালো সাহাবি বলল

কি হলো সবাই এমন করে দৌড়াচ্ছে কেন ???

দোকানের মালিক বলল তুমি কি কিনবে পরে এসো ,

আমাদের মদিনার সম্পদ , মুসলিম বিশ্বের রহমত , হযরত

মোহাম্মদ (সাঃ)কে শত্রুরা আক্রমণ করেছে , এই বলে

দোকান বন্ধ করে চলে গেল ।

তখন কালো সাহাবি অন্য দোকানে গিয়ে , বিয়ের

বাজারের টাকা দিয়ে একটি তরবারি কিনলো, হঠাৎ আবার মনে

হলো মদিনার সুন্দরী মেয়ে তার জন্য অপেক্ষা

করছে , নিজের মনকে বুঝালো যেই নবীজী(সাঃ)না

হলে আমি হতাম না , দুনিয়া ও হতো না সেই নবীর

চেয়ে সুন্দরী মেয়ে আমার কাছে বড় নয়, এই বলে

নবীজী(সাঃ)এর কালো সাহাবি দৌড়ে যুদ্ধের ময়দানে

চলে গেল ।

_______ কিতাবে আছে ঐ যুদ্ধে নবীজী(সাঃ)এর ৭০

জন সাহাবি শহীদ হয়েছে , তার মধ্যে কালো সাহাবি

একজন । নবীজী (সাঃ)অশ্রুসিক্ত হয়ে বলল , আমার

আদরের সাহাবিদের কে রক্ত মাখা অবস্হায় দাফন করে দাও

, কিয়ামতের ময়দানে আমি আল্লাহর কাছে তাদের রক্ত মাখা

শরীর দেখিয়ে , কোটি কোটি গুনাগার উম্মেতের

নাবাজাতের দাবি করবো ।

হঠাৎ নবীজী(সাঃ)এর চোখ পরে কালো সাহাবির দিকে ,

জিহবা কামুর দিয়ে রক্ত মাখা হয়ে পরে আছে , নবীজী

(সাঃ)এর চিৎকার দিয়ে বলল , এই আমার কালো সাহাবির লাশ ,

তার আজকে বিয়ে হওয়ার কথা ছিলো , কয়েকজন সাহাবি

বলল হুজুর আপনার কালো সাহাবি বিয়ের বাজার করতে গিয়ে

, যখন শুনতে পেলো , শত্রুরা আপনাকে আক্রমণ

করেছে , তখন সে যুদ্ধের বাজার করেছে ।

নবীজী(সাঃ)কাঁন্না অবস্হায় কালো সাহাবির কবরের ভিতরে

তাকালো , কিছুক্ষণ পর হাসিমুখে বলল দাও তোমরা , আমার

কালো সাহাবির দাফন করে দাও , সাহাবিরা বলল হুজুর বেয়াদবি

মাপ করবেন , আপনি কাঁন্না অবস্হা কালো সাহাবির দিকে

তাকালেন , আবার হাসিমুখে দাফন করতে বললেন , কারনটি

বলবেন হুজুর ।

তাহলে শুন আমার কালো সাহাবির বিয়ের বাজার দিয়ে

যুদ্ধের বাজার করেছে , আমার ভালোবাসায় ইসলাম এর

পথে শহীদ হয়েছে , আমি তাকিয়ে দেখি ঐ হুরে মদিনা

বেহেস্তি হুর হয়ে তার সেবা করছে ।

_____……… সুবাহানআল্লাহ

সুবাহানআল্লাহ

সুবাহানআল্লাহ।।

****** নামাজের ওয়াক্তের যে স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো চিন্তাও করেননি *******

মানুষের দেহ চলমান। সুস্থতার জন্য নড়া-চড়া, হাঁটা-চলা ও ওঠা-বসা দরকার। ৫ ওয়াক্ত সালাতে মসজিদে যাওয়া-আসা করতে হয়। নামাজে ওঠা-বসা করতে হয়। এ সবই উপকারী। ৫ ওয়াক্ত সালাতের জন্য ৫টি সময় রয়েছে। এছাড়াও সুন্নত ও নফল নামাজের সময় রয়েছে। এ সময়গুলোর চিকিৎসা বিজ্ঞানগত উপকারিতা রয়েছে।

ফজরের সময় ও চিকিৎসা বিজ্ঞান

ফজরের সময় নামাজ আদায় করলে সারা রাত ঘুমের পর হালকা অনুশীলন হয়ে যায়। এ সময় পাকস্থলী খালি থাকে তাই কঠিন অনুশীলন শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এ সময়ে নামাজ আদায় করলে নামাজি অবসাদগ্রস্ততা ও অচলতা থেকে মুক্তি পায়। মস্তিষ্ক ফ্রি হয়ে পুনরায় চিন্তা করার জন্য প্রস্তুত হয়। এ সময়ে নামাজি হেঁটে মসজিদে যায় আর আত্মা পরিচ্ছন্ন, প্রশান্ত পরিবেশ থেকে সূক্ষ্ম অনুভূতি লাভ করে- এসবই উপকারী। এ সময়ে দেহ পরিষ্কার হয়। দাঁত পরিষ্কার, অঙ্গ ধোয়া ও পেশাব-পায়খানা থেকে পবিত্রতা অর্জন হয়ে যায়। এতে জীবাণুর আক্রমণ থেকে বাঁচা যায়। ডা. মাহমুদ চুগতাই বলেন, অন্ত্ররোগ ও আলসার থেকেও বাঁচা যায়। রোমের পাদরি হিলার বলেন, ভোরের নামাজের জন্য ওঠা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যাশ্চর্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। (প্রার্থনা গ্রন্থ)

জোহরের সময় ও চিকিৎসা বিজ্ঞান

মানুষ জীবিকার জন্য দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন কাজ করে। এতে ধুলা, ময়লা, বিষাক্ত কেমিকেল শরীরে লাগে। দেহে জীবাণু আক্রমণ করে। ওজু করলে এসব দূর হয় এবং ক্লান্তি দূর হয়ে দেহ পুনর্জীবন লাভ করে। গরমের কারণে সূর্য ঢলে পড়ার সময় বিষাক্ত গ্যাস বের হয়। এ গ্যাস মানবদেহে প্রভাব ফেললে মস্তিষ্ক, পাগলামিসহ বিভিন্ন রোগ হতে পারে। এ সময় ওজু করে নামাজ আদায় করলে এ গ্যাস প্রভাব ফেলতে পারে না ফলে দেহ বিভিন্ন রোগ থেকে বেঁচে যায়। এ সময় আল্লাহ নামাজ ফরয করে আমাদের জন্য অনুগ্রহ করেছেন।

আসরের সময় ও চিকিৎসা বিজ্ঞান

পৃথিবী দুই ধরনের গতিতে চলে। লম্ব ও বৃত্তীয়। যখন সূর্য ঢলতে থাকে তখন পৃথিবীর ঘূর্ণন কমতে থাকে। এমনকি আসরের সময় একেবারেই কমে যায়। এ সময় রাতের অনুভূতি প্রবল হতে থাকে। প্রকৃতির মধ্যে স্থবিরতা এবং অবসাদগ্রস্ততা প্রদর্শিত হতে থাকে। আসরের নামাজের সময় অবচেতন অনুভূতির শুরু হয়। এ সময় নামাজ আদায় করলে অতিরিক্ত অবসাদগ্রস্ততা, অবচেতন অনুভূতির আক্রমণ থেকে বাঁচা যায়। মানসিক চাপ ও অস্থিরতা কমে। নূরানি রশ্মি নামাজিকে প্রশান্তি দান করে।

মাগরিবের সময় ও চিকিৎসা বিজ্ঞান

সারাদিন মানুষ জীবিকার জন্য শ্রম ও কষ্টের মধ্যে কাটায়। মাগরিবের সময় ওজু করে নামাজ আদায়ের ফলে আত্মিক ও দৈহিক প্রশান্তি লাভ হয়। এ সময় নামাজ আদায়ে পরিবারের বাচ্চারাও অংশ গ্রহণ করতে পারে। এতে বাচ্চারা অনুগত, পুণ্যশীল হয়। এ সময় পরিবারের মধ্যে আনন্দের রেশ বয়ে যায়।

এশার সময় ও চিকিৎসা বিজ্ঞান

মানুষ কাজ শেষ করে বাসায় ফিরে রাতে খাবার খায়। এ সময় খেয়ে শুয়ে পড়লে বিভিন্ন রোগ হতে পারে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, অল্প ব্যায়াম করে বিছানায় গেলে কোনো সমস্যা হবে না। এশার নামাজ ব্যায়ামের চেয়েও বেশি উপযোগী। এ নামাজ আদায়ে শান্তি পাওয়া যায়, খাদ্য হজম হয় এবং অস্থিরতা দূর হয়।

তাহাজ্জুদের সময় ও চিকিৎসা বিজ্ঞান

এ সময়ে নামাজ আদায় করা অস্বস্তি, নিদ্রাহীনতা, হার্ট, স্নায়ুর সংকোচন ও বন্ধন এবং মাথার বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা। ডা. মাহমুদ চুগতাই বলেন, যারা দূরের জিনিস দেখে না এ সময়ে নামাজ আদায় করা তাদের চিকিৎসা। এছাড়াও এ সময়ে নামাজ আদায় করলে বুদ্ধি, আনন্দ এবং অসাধারণ শক্তির সৃষ্টি হয় যা নামাজিকে সারাদিন উৎফুল্ল রাখে।

Click Here More

Chat on WhatsApp